Public Times
  • সর্বশেষ
  • বাংলাদেশ
  • বাণিজ্য
  • কূটনীতি
  • বিশ্ব
  • দক্ষিণ এশিয়া
  • রাজনীতি
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিবিধ
No Result
View All Result
Public Times
  • সর্বশেষ
  • বাংলাদেশ
  • বাণিজ্য
  • কূটনীতি
  • বিশ্ব
  • দক্ষিণ এশিয়া
  • রাজনীতি
  • ফ্যাক্ট চেক
  • বিবিধ
No Result
View All Result
Public Times
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

বার্মা প্লেট এগুচ্ছে, বাংলাদেশসহ যেসব দেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে আছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, পাবলিক টাইমস by নিজস্ব প্রতিবেদক, পাবলিক টাইমস
শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫
বার্মা প্লেট এগুচ্ছে, বাংলাদেশসহ যেসব দেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে আছে
Share on FacebookShare on Twitter

তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভূমিকম্পে হাজার হাজার মানুষ মারা গেছে, আহত হয়েছে আরও হাজার হাজার মানুষ।
এ ভূমিকম্পকে সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পগুলোর একটি বলে মনে করা হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ওই এলাকার মাটির নীচে থাকা অ্যারাবিয়ান প্লেটটি উত্তর দিকে সরে গিয়ে আনাতোলিয়ান প্লেটে ধাক্কা দিলে এই ভয়াবহ ভূমিকম্পের তৈরি হয়।
একই কারণে ১৮২২ সালেও এখানেই একদফা ভূমিকম্প হয়েছিল। বিশ্বের যেসব এলাকা ভূমিকম্প প্রবণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে, তুরস্কের এই এলাকাটি তার অন্যতম।
ভূমিকম্প কীভাবে হয়
ভূতত্ত্ববিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অবজারভেটরির সাবেক পরিচালক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘’পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ট আলাদা আলাদা বিট বা প্লেট টেকটোনিক দিয়ে তৈরি হয়েছে, যা নিচের নরম পদার্থের ওপরে ভাসছে। সারা পৃথিবীতে এরকম বড় সাতটি প্লেট এবং অসংখ্য ছোট ছোট সাব-প্লেট রয়েছে। ‘’
‘’এগুলো যখন সরে যায় বা নড়াচড়া করতে থাকে বা একটি অন্যদিকে ধাক্কা দিতে থাকে, তখন ভূ-তত্ত্বের মাঝে ইলাস্টিক এনার্জি শক্তি সঞ্চিত হতে থাকে। সেটা যখন শিলার ধারণ ক্ষমতার পেরিয়ে যায়, তখন সেই শক্তি কোন বিদ্যমান বা নতুন ফাটল দিয়ে বেরিয়ে আসে। তখন ভূ-পৃষ্টে কম্পন তৈরি হয়, সেটাই হচ্ছে ভূমিকম্প।‘’

যেসব স্থানে একটি প্লেট এসে আরেকটি প্লেটের কাছাকাছি মিশেছে বা ধাক্কা দিচ্ছে বা ফাটলের তৈরি হয়েছে, সেটাকে বলা হয় ফল্ট লাইন।
বর্তমানে উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মি. আখতার বলছেন, ‘’প্লেট বাউন্ডারি যেখানে তৈরি হয়েছে, সেটাকে আমরা বলি ফল্টলাইন। এর আশেপাশের দেশগুলো ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে সবচেয়ে বেশি থাকে।’’
বিশ্বের ভূমিকম্প প্রবণ এলাকাগুলো শনাক্ত করতে জাতিসংঘ গ্লোবাল সিসমিক হ্যাজার্ড অ্যাসেসমেন্ট প্রোগ্রাম নামে একটি কর্মসূচী চালু করেছিল। সেটার উদ্দেশ্য ছিল পৃথিবীর ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চলগুলোর একটি মানচিত্র তৈরি করা, যাতে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে প্রস্তুতি নিতে সহায়তা করবে।
সেই প্রকল্পের আওতায় অতীতে ঘটে যাওয়া ভূমিকম্পের তথ্য এবং গবেষণার ভিত্তিতে বিশ্বকে কয়েকটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছিল। বর্তমানে বিশ্বের যেসব এলাকা বিজ্ঞানীদের বিশেষ নজরে রয়েছে:
বাংলাদেশ
ভূতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের সিলেট থেকে চট্টগ্রাম অঞ্চলে কয়েকটি প্লেট থাকার কারণে এসব এলাকা ভূমিকম্পের বড় ঝুঁকিতে রয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভু-তত্ত্ব বিভাগের সাবেক অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলছেন, ‘’উত্তরে তিব্বত সাব-প্লেট, ইন্ডিয়ান প্লেট এবং দক্ষিণে বার্মা সাব-প্লেটের সংযোগস্থলে বাংলাদেশের অবস্থান। ফলে সিলেট-সুনামগঞ্জ হয়ে, কিশোরগঞ্জ চট্টগ্রাম হয়ে একেবারে দক্ষিণ সুমাত্রা পর্যন্ত চলে গেছে।‘’
কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দুই যুগ ধরে এ নিয়ে গবেষণা করেছে।
সেখানে দেখা গেছে, ইন্ডিয়া প্লেট ও বার্মা প্লেটের সংযোগস্থলে দীর্ঘসময় ধরে কোন ভূমিকম্পের শক্তি বের হয়নি। ফলে সেখানে ৪০০ থেকে হাজার বছর ধরে শক্তি জমা হয়ে রয়েছে।
ইন্ডিয়া প্লেট পূর্ব দিকে বার্মা প্লেটের নীচে তলিয়ে যাচ্ছে আর বার্মা প্লেট পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ফলে সেখানে যে পরিমাণ শক্তি জমা হচ্ছে, তাতে আট মাত্রার অধিক ভূমিকম্প হতে পারে।
অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলছেন, ”এটা যেমন একবারে হতে পারে, আবার কয়েকবারেও হতে পারে। তবে যে কোনো সময় বড় ধরনের ভূমিকম্প হতে পারে বলে তারা আশঙ্কা করছেন। সাধারণত এ ধরনের ক্ষেত্রে সাত বা আট মাত্রার ভূমিকম্প হয়ে থাকে। কিন্তু কবে বা কখন সেটা হবে, তা এখনো বিজ্ঞানীদের এখনো ধারণা নেই।”
সানফ্রানসিসকো বা দক্ষিণ আমেরিকার ভূমিকম্পের সঙ্গে এর মিল রয়েছে।
সুনামগঞ্জ, জাফলং অংশে ডাউকি ফল্টের পূর্বপ্রান্তেও ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন।
এসব ফল্টে ভূমিকম্প হলে ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা বা বিপদের মাত্রা অনেক বেশি বলে তিনি আশঙ্কা করছেন।
বাংলাদেশে সর্বশেষ ১৮২২ এবং ১৯১৮ সালে মধুপুর ফল্টে বড় ভূমিকম্প হয়েছিল। ১৮৮৫ সালে ঢাকার কাছে মানিকগঞ্জে ৭.৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্পের ইতিহাস রয়েছে।
ভারত ও নেপাল
সারা বিশ্ব অনেকগুলো টেকটোনিক প্লেটের মাধ্যমে বিভক্ত হয়ে রয়েছে। যখন এসব প্লেট নড়াচড়া করে, যেসব দেশ বা এলাকা সেই প্লেটগুলোর ওপরে অবস্থিত, সেখানে ভূমিকম্প দেখা যায়।
হিমালয়ের পাদদেশে নেপাল যে টেকটোনিক প্লেটের ওপরে বসে রয়েছে, সেটার ওপরেই রয়েছে ভারতের উত্তর অংশ।
ব্রিটিশ জিওলজিক্যাল সার্ভের কর্মকর্তা রজার মুসন বিবিসি নিউজবিটকে বলেছেন, ‘’সেখানে কোন ভূমিকম্প হলে শনিবারের তুরস্কের ভূমিকম্পের চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে।‘’
বিশেষ করে কাঠমান্ডুর মতো শহরগুলো বিশেষ ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ এই শহরটি নরম শিলা পাথরের পুরু স্তরের ওপরে তৈরি হয়েছে। ফলে ভূমিকম্প হলে সেখানে কম্পন বেশি অনুভূত হবে।
২০১৫ সালে ইন্ডিয়ান প্লেট এবং তিব্বত প্লেটের সংঘর্ষে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছিল। সেই ভূমিকম্পে ৯ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু আর এক লাখের বেশি মানুষ আহত হয়েছিল।
তুরস্ক
তুরস্ক হচ্ছে আরেকটি দেশ যা সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি ভয়াবহ ভূমিকম্পের শিকার হয়েছে।
উত্তর আনাতোলিয়ান ফল্ট লাইনটি তুরস্কের পূর্ব থেকে পশ্চিমে বেশিরভাগ অংশ জুড়ে রয়েছে।
সেখানে অ্যারাবিয়ান প্লেটটি উত্তর দিকে সরে গিয়ে আনাতোলিয়ান প্লেটকে ধাক্কা দিয়ে সাম্প্রতিক ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঘটনাটি ঘটে।
বিশেষ করে ইস্তানবুলের একটি অংশ এই ফল্ট লাইনের কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে দুইটি প্লেট একে অপরের সঙ্গে প্রায়ই ঘষা লাগছে এবং বিভিন্ন সময়ে ওঠানামা করছে।
ফলে এই এলাকায় মাঝেমাঝেই ভূমিকম্প তৈরি হচ্ছে।
এই এলাকাতেই ১৮২২ সালে ভয়াবহ ৭ দশমিক ৪ মাত্রার একটি ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছিল।
ইরান
ইরানের রাজধানী তেহরান বসে রয়েছে আরেকটি সক্রিয় ফল্ট লাইন, অ্যারাবিয়ান প্লেটের ওপরে।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের গবেষক জন ইলিয়ট বলেছেন, ‘’এই শহরটি ফল্ট লাইনের একেবারে চূড়ায় বসে রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকবার এই ফল্টলাইনটি নড়াচড়া করেছে এবং ভবিষ্যতেও ভূমিকম্পের কারণ হয়ে উঠতে পারে।‘’
২০০৩ সালে ইরানের বাম শহরের কাছাকাছি ৬ দশমিক ৬ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয়, যার ফলে ২৬ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল, আহত হয়েছিল বহু মানুষ।
ইরানের এই ফল্ট লাইনটি কৃষ্ণসাগরের পূর্ব তীর থেকে শুরু করে কাস্পিয়ান সাগরের দক্ষিণ উপকূল পর্যন্ত চলে গেছে।
চীন
ভারত আর ইউরেশিয়ান মাঝে প্লেটের সংঘর্ষের কারণে বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে চীন।
২০০৮ সালে ওয়েনচুয়ান ভূমিকম্পে ৯০ হাজার মানুষ হতাহত হয়েছিল। সেই সময় প্রায় ৫০ লাখ মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়েছিল।
‘’এখানে ভূমিকম্পের প্রবণতা কিছুটা অগভীর হয়, ফলে শক্তিশালী কম্পনের তীব্রতা বেশি অনুভূত হয়,‘’ বলেছেন লিভারপুল ইউনিভার্সিটি ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ স্টিফেন হিক্স।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ভূমিকম্পের ঝুঁকি থাকার পরেও সেসব এলাকার বাড়িঘরগুলো ভূমিকম্প সহনীয়ভাবে তৈরি করা হয় না। ফলে এ ধরনের এলাকায় ভূমিকম্প দেখা দেয়ার পর ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয় এবং উদ্ধারকাজেও নানা সমস্যা দেখা যায়।
১৯৫০ সালে তিব্বতে ৮০৬ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয়েছিল, যদিও সেটার ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায় না।
জাপান
টোকিও শহরের কাছাকাছি বড় ধরনের ভূমিকম্প হতে পারে বলে অনেকদিন ধরেই বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন। যদিও জন্য জাপানিরা ভালোমতোই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে।
২০১১ সালে টোকিওতে যে ভূমিকম্প হয়েছিল, তাতে ভূকম্পনে যতো না মানুষ হতাহত হয়েছিল, তার চেয়ে বেশি মারা গেছে সুনামির কারণে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, টোকিও শহরের নীচে অগভীরে বেশ কয়েকটি টেকটোনিক প্লেট এসে মিশেছে। বিশেষ করে প্যাসিফিক প্লেটের পশ্চিম দিকে জাপান রয়েছে। ফলে এসব প্লেট নড়াচড়া করলেই সেখানে ভূকম্পন অনুভূত হয়।
পৃথিবীর যেকোনো দেশের তুলনায় জাপানে সবচেয়ে বেশি ভূকম্পন রেকর্ড করা হয়ে থাকে।
ইন্দোনেশিয়া
জাপানের মতো ইন্দোনেশিয়া, ফিজি এবং টঙ্গার মতো দেশগুলো প্রতিবছরই ছোট ছোট ভূমিকম্প রেকর্ড করে থাকে।
কারণ অস্ট্রেলিয়ান প্লেটটি ইন্দোনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জের চারপাশে জড়িয়ে রয়েছে। জাপানেও এর অংশ বিশেষ পড়েছে।
২০১৪ সালে সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলে যখন ৯.১ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল, তখন সেটি রেকর্ড তৈরি করে এবং ইতিহাসের বৃহত্তম সুনামির জন্ম দেয়। সেই সুনামিতে দুই লাখের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল।
ইন্দোনেশিয়া ছাড়াও জাপান, ফিলিপিন্স সেই সুনামির শিকার হয়েছিল।
ইউরোপ
গ্লোবাল সিসমিক হ্যাজার্ড অ্যাসেসমেন্ট অনুযায়ী, তুরস্ক এবং ভূমধ্যসাগরের আশেপাশের কিছু অংশে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বেশি রয়েছে।
কারণ এখানে আফ্রিকান মহাদেশীয় প্লেট অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের নীচে ইউরেশিয়ান প্লেটটিকে উপরের দিকে ঠেলতে থাকে বলে ভূমিকম্পের তৈরি হয়। এই কারণে মধ্য ইতালি ও পশ্চিম তুরস্কেও ভূমিকম্প দেখা যায়।
১৯৫৫ সালে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে ৮ দশমিক ৭ মাত্রার একটি ভূমিকম্প হয়েছিল, যা এই অঞ্চলের জন্য একটি রেকর্ড।
২০১৬ সালে ইতালির অ্যামাট্রিসা শহরে মাঝারি মাত্রার তিন দফা ভূমিকম্পে তিনশোর বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
উত্তর ক্যালিফোর্নিয়া, ওরেগন, ওয়াশিংটন এবং কানাডার একটি অংশ বড় একটি ফল্ট লাইনের কাছাকাছি রয়েছে।
এই ফল্ট লাইনে দুইটি প্লেট একে অপরের বিপরীত ঘেঁসে রয়েছে। এই প্লেট দুটি হলো হুয়ান ডে ফুকা প্লেট বা প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্লেট এবং নর্থ আমেরিকান প্লেট।
এই ফল্ট লাইনের আশেপাশে যে বড় শহরগুলো রয়েছে, সেগুলো ভূমিকম্পের বড় ঝুঁকিতে রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে লস অ্যাঞ্জেলস, সানফ্রানসিসকো, সিয়াটল এবং ভ্যাঙ্কুবার।
ইউনিভার্সিটি অব লিভারপুলের গবেষক স্টিফেন হিকস বলছেন, ‘’এই ফল্টটি বেশ অনেক সময়ের জন্য শান্ত রয়েছে।‘’
তবে তিনি জানিয়েছেন, ২০১১ সালের জাপানের সুনামির পর এই ফল্ট কতটা ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে, তা নিয়ে বড় ধরনের গবেষণা করা হচ্ছে।
১৯৬৪ সালে আলাস্কায় ৯ দশমিক ২ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত করেছিল।
চিলি
দক্ষিণ আমেরিকান প্লেটের সঙ্গে বেশ কয়েকটি মহাদেশীয় প্লেটের সংঘর্ষের কারণে দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোয় প্রায়ই শক্তিশালী ভূমিকম্প দেখা যায়।
বিশেষ করে কলম্বিয়া এবং ভেনেজুয়েলার ক্যারিবিয়ান উপকূল একটি ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা রয়েছে।
এই এলাকায় সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয়েছিল ১৯৬০ সালে। সেই সময় চিলির সালভেদরের কাছে ৯ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্পে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। তখন বাস্তুচ্যুত হয়েছিল ২০ লাখের বেশি মানুষ।
এরপর ২০১০ সালে কনসেপসিওন শহরের কাছে আরেকটি ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। সেবার নিহত হয়েছিল প্রায় ৫০০ মানুষ। সেই ভূমিকম্পে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগোতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
এর বাইরেও বেশ কয়েকটি ভূমিকম্প হয়েছে, যা বিজ্ঞানী বা গবেষকদের ধারণায় ছিল না।
যেমন ২০১১ সালে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্ট চার্চে ভূমিকম্পের পরেই বিজ্ঞানীরা প্রথম জানতে পারেন যে, সেই শহরের নীচে একটি ফল্ট লাইন রয়েছে।
স্টিফেন হিকস বলেছেন, ‘’ভূমিকম্প এখনো বিজ্ঞানীদের প্রায়ই অবাক করে দিচ্ছে এবং এখনো আমাদের পক্ষে সুনির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব নয় যে কোথায় আর কখন ভূমিকম্প হতে যাচ্ছে।’’

সূত্র – BBC News বাংলা

সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আরও পড়ুন

খাগড়াছড়ি ইস্যুতে গুজবে সয়লাব সোশ্যাল মিডিয়া : বাংলাফ্যাক্ট
বাংলাদেশ

খাগড়াছড়ি ইস্যুতে গুজবে সয়লাব সোশ্যাল মিডিয়া : বাংলাফ্যাক্ট

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যা যা জানা গেল
বাংলাদেশ

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যা যা জানা গেল

স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণের স্থিতি কমেছে ৭.৪২%
বাণিজ্য

স্বল্প মেয়াদি বিদেশি ঋণের স্থিতি কমেছে ৭.৪২%

রজনী বোস লেনে হত্যা, হাসপাতালের সামনে নিয়ে চলে বর্বরতা ভিডিও
বাংলাদেশ

রজনী বোস লেনে হত্যা, হাসপাতালের সামনে নিয়ে চলে বর্বরতা ভিডিও

আলোচনার অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়, জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ নিয়ে খানিকটা শঙ্কা: আলী রীয়াজ
বাংলাদেশ

আলোচনার অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়, জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ নিয়ে খানিকটা শঙ্কা: আলী রীয়াজ

সেনাসদরের ব্রিফিং : সরকার ও সেনাবাহিনী সম্পূরক হিসেবে কাজ করছে
বাংলাদেশ

সেনাসদরের ব্রিফিং : সরকার ও সেনাবাহিনী সম্পূরক হিসেবে কাজ করছে

ADVERTISEMENT

সর্বশেষ সংযোজন

ই-পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে নাগরিকদের ভোগান্তি ও দুর্নীতি কমবে : আইন উপদেষ্টা
অন্যান্য খবর

ই-পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে নাগরিকদের ভোগান্তি ও দুর্নীতি কমবে : আইন উপদেষ্টা

দায়িত্বশীল অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে সচেতন হওয়ার তাগিদ উপাচার্যের
নির্বাচিত খবর

দায়িত্বশীল অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে সচেতন হওয়ার তাগিদ উপাচার্যের

মুছে ফেলা হয়েছে শেখ হাসিনার ৪ ফোনের ১ হাজার কল রেকর্ড
নির্বাচিত খবর

মুছে ফেলা হয়েছে শেখ হাসিনার ৪ ফোনের ১ হাজার কল রেকর্ড

ভ্রমণে দারুণ ছবি তোলার সঙ্গী হতে ভিভোর নতুন ফোন
অন্যান্য খবর

ভ্রমণে দারুণ ছবি তোলার সঙ্গী হতে ভিভোর নতুন ফোন

সর্বাধিক পঠিত

    আরও পড়ুন

    No Content Available

    বাংলাদেশের মানচিত্র

    Public Times

    Connect With Us

    • যোগাযোগ
    • গোপনীয়তা নীতি
    • শর্তাবলি ও নীতিমালা
    • সার্কুলেশন
    • বিজ্ঞাপন
    • আমরা

    স্বত্ব © 2025 Public Times | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
    এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
    Developed and Maintained by Team MediaTix

    No Result
    View All Result
    • সর্বশেষ
    • বাংলাদেশ
    • বাণিজ্য
    • কূটনীতি
    • বিশ্ব
    • দক্ষিণ এশিয়া
    • রাজনীতি
    • ফ্যাক্ট চেক
    • বিবিধ

    স্বত্ব © 2025 Public Times | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
    এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
    Developed and Maintained by Team MediaTix

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In

    Add New Playlist